📧 Email সম্পর্কিত বিস্তারিত তথ্য
১. Email কখন ও কোথায় প্রথম ব্যবহার হয়েছে?
Email বা ইলেকট্রনিক মেইল প্রথম ব্যবহার হয় ১৯৭১ সালে, যখন Ray Tomlinson ARPANET নেটওয়ার্কের মাধ্যমে প্রথমবার দূরবর্তী কম্পিউটারে মেসেজ পাঠান। এটি আধুনিক ডিজিটাল যোগাযোগের অন্যতম প্রথম ধাপ ছিল।
২. Email-এর সুবিধাগুলো কী কী?
- দ্রুত ও সহজে মেসেজ আদান-প্রদান করা যায়।
- বিশ্বের যেকোনো জায়গা থেকে যোগাযোগ করা সম্ভব।
- ফাইল, ছবি, ডকুমেন্টসহ বিভিন্ন ধরনের ডাটা পাঠানো যায়।
- ২৪/৭ ব্যবহার ও মেইল চেক করার সুযোগ রয়েছে।
- মেসেজ সংরক্ষণ ও পরবর্তীতে পড়ার সুবিধা রয়েছে।
- অফিস, শিক্ষা, ব্যবসা এবং ব্যক্তিগত যোগাযোগে ব্যাপক ব্যবহার হয়।
৩. Email কোথায় কোথায় ব্যবহার হয়?
- বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান ও অফিসগুলোতে অফিসিয়াল যোগাযোগে।
- শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও গবেষণা কেন্দ্রে তথ্য বিনিময়ে।
- সরকারি ও বেসরকারি সংস্থার মধ্যে যোগাযোগে।
- অনলাইন কেনাকাটা ও ই-কমার্স সাইটে ক্রেতা-সার্ভিস যোগাযোগে।
- ব্যক্তিগত যোগাযোগ ও নিউজলেটার সাবস্ক্রিপশনে।
৪. Email-এর অসুবিধাগুলো কী কী?
- স্প্যাম ও অবাঞ্ছিত মেইলের পরিমাণ বেশি।
- নিরাপত্তার ঝুঁকি থাকে, যেমন হ্যাকিং ও ফিশিং আক্রমণ।
- ভুল ইমেইল পাঠালে তথ্য ফাঁস হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
- অনেক মেইল জমে গেলে ম্যানেজ করা কঠিন হয়ে পড়ে।
- মেইল ডেলিভারি মাঝে মাঝে বিলম্বিত হতে পারে।